ফুলওয়ালি অপেক্ষাকৃত একটা ছোট গ্রামে থাকে। সে যখন একজন সাথী হিসাবে শুরু করে, তখন মহিলাদের যে ইন্টারনেট শেখার আদৌ প্রয়োজনীয়তা আছে বলেই বিশ্বাস করতো না তার পরিবার। এখন অনেক গ্রামে সে সন্মানিত কারন সে বহু মহিলাদের ও তাদের পরিবারের জীবনযাত্রাকে আমূল বদলে দিয়েছে।

অন্য অনেকের সাথে, ফুলওয়ালী স্কুলের ছাত্রীদের ইন্টারনেটের ব্যবহার শেখায়। সে তাদের পরীক্ষাকেন্দ্র, পরীক্ষার দিন ও তারিখ, এবং পরীক্ষার ফল সম্পর্কে তথ্য পেতে শিখিয়েছে যার ফলে তাদের আর শহরে গিয়ে বিশদ জানার প্রয়োজন হয় না।